বাংলাদেশে ছাত্র অবস্থায় ইনকাম করার ১৮ টি সহজ উপায়
উন্নত দেশগুলোতে সবাই ছাত্র অবস্থা থেকে নিজের খরচ নিজে বহন করে। আর এই সব দেশের
শিক্ষা ব্যবস্থা বাস্তব সম্মত। ছাত্রাবস্থা থেকে উপার্জন করার কারণে তাদের দক্ষতা
আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়। যা ক্যারিয়ার গঠনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
যাদের অনার্স, মাস্টার্স করার পরও বাসায় থেকে টাকা এনে খরচ চালাতে হয়। তাদের
জন্য আজ আমার এই উপস্থাপনা।
স্টুডেন্ট অবস্থায় আয় করা, এখন আর অকল্পনীয় কোন বিষয় না। এটা দিনরাত
সত্যের মত ,কেননা আজকের পৃথিবী ইন্টারনেট কেন্দ্রিক হয়ে গেছে। প্রায় সব
কিছুই এখন অনলাইনে করা হচ্ছে তাই অনলাইনে ঘরে বসে আয় করা এখন খুবই সহজ
মাধ্যম। অনলাইনে মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করার সুযোগ রয়েছে অনেক বা অবিরত। যা
করোনা কালীন সময় খুবই বাস্তব আকারে আমাদের সবার সামনে হাজির হয়েছিল।
পোস্ট সূচিপত্রঃ বাংলাদেশে ছাত্র অবস্থায় ইনকাম করার ১৮ টি উপায়
- ঘরে বসে আয় করার উপায়।
- মার্কেটিং প্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা।
- ব্লগিং করে আয়।
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর মাধ্যমে আয়।
- ইউটিউব থেকে আয়।
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং থেকে আয়।
- অনলাইন জরিপ থেকে আয়।
- টিউশনি করানো বা পড়ানো থেকে আয়।
- ডাটা এন্ট্রি থেকে আয়।
- কনটেন্ট রাইটিং বা আর্টিকেল লিখে আয়।
- গ্রাফিক্স ডিজাইন করে অনলাইনে আয়।
- .লেখালেখি বা ক্রিয়েটিভিটি করে আয়।
- সবশেষে লেখকের মন্তব্য
ঘরে বসে আয় করার উপায়
বর্তমানে সবকিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ধাবিত হচ্ছে। তাই অনলাইনে কাজ করে খুব
সহজেই ইনকাম করা যায়। এবং প্রচুর সুযোগ সুবিধা রয়েছে এতে।
আর এই কাজ একজন স্টুডেন্ট ঘরে বসেই করতে পারবেন খুব সহজে। এর জন্য প্রয়োজন
কাজের চাহিদা অনুযায়ী কর্মদক্ষতা বা দক্ষতা অর্জন। স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়
নিশ্চিত করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আরো নিচে জেনে নিন ।
মার্কেটিং প্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা
একজন স্টুডেন্ট ঘরে বসে আয় করার জন্য ,প্রথমে যেকোনো ধরনের সার্ভিস কিভাবে
প্রদান করা যায় তা সম্পর্কে জানতে হবে। আরও আপনাকে জানতে হবে কোথায় আপনি
সার্ভিস প্রদান করে আয় করতে পারবেন বা সুবিধা করতে পারবেন। স্টুডেন্ট
অবস্থায় ঘরে বসে আয়ের সবচেয়ে বড় বা প্রধান উৎস বা উপায় হচ্ছে
ফ্রিল্যান্সিং। অনলাইন মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে হয়ে থাকে। এতে পড়াশোনার
পাশাপাশি আয় ও হয়ে থাকে।
বর্তমানে অনলাইনে অ্যাপ ওয়ার্ড, ফাইবার, ফ্রিল্যান্সিং ডট কম, পিপল পর
আওয়ার ইত্যাদি মার্কেটপ্লেস এ কাজের ব্যবস্থা রয়েছে।
আরো পড়ুনঃঝাপসা ছবি ক্লিয়ার করার ওয়েবসাইট সেরা ৯ টি
আর এইসব মার্কেট প্লেসে আপনি ঘন্টা হিসেবে অথবা গিগ সার্ভিস প্রদানের মাধ্যমে
আপনার কাজের দাম নির্ধারণ করতে পারবেন বা আপনার কাজের আয় নির্ণয় করতে
পারবেন। আপনি যে কোন প্রজেক্ট বা গিগ এ বর্ণিত সার্ভিস প্রদানের পর, বায়ার
যদি কাজের অনুমোদন দেন তবে আপনি আয় নিশ্চিত করতে পারবেন।
আপনি স্টুডেন্ট বা অন্যান্য পেশার মানুষ হোন না কেন এই ফ্রিল্যান্সিং করে আয়
করতে পারবেন। এখানে আপনি বিভিন্ন অনলাইন পেমেন্ট বা ব্যাংক একাউন্টের
মাধ্যমেও আয় আনতে পারবেন বা টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
ব্লগিং করে আয়
স্টুডেন্ট অবস্থায় আপনি ব্লগিং করেও আয় করতে পারবেন। এটি আরেকটি জনপ্রিয়
মাধ্যম এর জন্য আপনাকে প্রাথমিকভাবে ব্লক সাইট তৈরি করতে হবে এবং এর নানান
রকম ব্লগ সাইট রয়েছে। যাতে আপনি আপনার ব্লগ গুলো চালু করতে পারবেন।
আবার নিজের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্লগিং শুরু করতে পারবেন। আপনি ভিডিও
ব্লগিং বা ব্লগে লেখালেখি বা বিভিন্ন তথ্য বা আর্টিকেল পাবলিশ করেও স্টুডেন্ট
অবস্থায় আয় করতে পারবেন। পরবর্তীতে যখন অধিক সংখ্যক লোকজন আপনার ব্লক সাইড
ভিজিট করবে বা দেখবে।
তখন আপনি গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করে নিজের আর্নিং নিশ্চিত করতে
পারবেন। তখন আপনি গুগল অথবা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে অনায়াসে আয় করতে পারবেন।
আর এগুলো আপনি স্টুডেন্ট হয়ে ঘরে বসেই করতে পারবেন। পাশাপাশি আপনি এই
কাজগুলো করে আয় করতে পারবেন ।
ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর মাধ্যমে আয়
বর্তমানে এখন এই সময়ে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর চাকরি খুবই লোভনীয়।
ঘরে বসে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের যে কোন কোম্পানি বা বড় বড় ওয়ার্কশপের
ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হতে পারবেন। এখানে আপনি সকল কাজ ঘরে বসে সম্পাদন
করতে পারবেন।
এতে যাতায়াত বা অন্যান্য দেশে না গিয়ে ঘরে বসেই আপনারা এভাবে আয় করতে
পারবেন। বর্তমানে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর চাহিদা রয়েছে প্রচুর। আপনার
দক্ষতা অনুযায়ী আপনার আয় বৃদ্ধি করতে পারবেন। আপনি বেশি দক্ষ হলে বেশি আয়
করতে পারবেন। যা আপনি পড়াশোনার পাশাপাশি করতে পারবেন ।
ইউটিউব থেকে আয়
বর্তমান স্টুডেন্টরা ঘরে বসেই আয়ের আরেকটি উৎস খুজে নিয়েছে আর তা হল
ইউটিউব। স্টুডেন্ট অবস্থায় ঘরে বসে আয় করার সেরা মাধ্যম হলো ইউটিউব। আপনি
ইউটিউবে চ্যানেল খোলার পর ভিডিও তৈরি করে আপলোড দিতে পারবেন। আপনি কার্টুন
ক্রিয়েট করে আপলোড করেও আয় করতে পারবেন। বিভিন্ন পিকচার আপলোড করতে পারবেন।
এতে আপনার যত বেশি ভিউ হবে বা আপনার চ্যানেলের ভিউ বাড়বে পাশাপাশি আপনার
চ্যানেলে নির্দিষ্ট সংখ্যক সাবস্ক্রাইবার হলে, আপনি এই ইউটিউব থেকে আয় করতে
পারবেন। আবার আপনাকে আপনার ভিউ বাড়াতে বা সাবস্ক্রাইবার বাড়াতে
মানসম্পন্ন ও সৃজনশীল উপায়ে ভিডিও তৈরি করতে হবে বা বানাতে হবে।
তাই আপনাকে আগে থেকেই নির্ধারণ করে নিতে হবে আপনার ভিডিও টপিকগুলো। আর সেই
অনুযায়ী আপনাকে ভিডিও তৈরি করতে হবে।
এবং আপনার ভিউয়ার এবং বিজ্ঞাপন থেকেও আপনি আয় করতে পারবেন। আপনি ইউটিউব
বিজ্ঞাপন দেখেও আয় করতে পারবেন খুব সহজেই। তাই বলা চলে ইউটিউবের মাধ্যমে
আপনি স্টুডেন্ট হয়েও আয় করতে পারবেন খুব সহজে অল্প সময়ে।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং থেকে আয়
বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং গণমাধ্যম হলো সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। এই
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়ের নানা উপায় রয়েছে। বর্তমানে
অধিকাংশ স্টুডেন্ট এই সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে যুক্ত রয়েছে।এখানে কাজের
মাধ্যমে আয়ের নানা উৎস রয়েছে। যেমন ফেসবুক, টুইটার, প্রিন্ট রেস্ট,
ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি। যা ব্যবহার করে আয় করা যাচ্ছে খুব সহজেই।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কাজের ঘরে বসে করা যায়। তাই একজন স্টুডেন্ট খুব
সহজেই এই কাজগুলো করতে পারবেন। আপনি আপনার সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেও আয়
করতে পারবেন। আপনার ফেসবুক একাউন্ট এ আপনার ফলোয়ার সংখ্যা বেশি হলে বা আপনার
পেইজের ফলোয়ার বেশি হয় তাহলে আপনি এখান থেকেও আয় করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃকাঁঠালের উপকারিতা ও অপকারিতা বিস্তারিত
আবার যেকোনো পণ্য প্রচারণার মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। পাশাপাশি আপনার
পেইজ বিক্রির মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। ঘরে বসেই আপনি সোশ্যাল মিডিয়ার
মাধ্যমে এভাবে আয় করতে পারবেন।
বাংলাদেশে এই মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর সব চেয়ে বেশি
স্টুডেন্টরা যুক্ত রয়েছে ফেসবুকে। এবং এই ফেসবুকই মার্কেটিং এর সবচেয়ে
অন্যতম মাধ্যম। আপনি এখান থেকে আয় করতে পারবেন খুব সহজেই।
অনলাইন জরিপ থেকে আয়
কিছু কিছু ওয়েবসাইট আছে, যারা বিভিন্ন পণ্যের উপর জরিপ করার জন্য অর্থ
প্রদান করে থাকে। আপনি এই ধরনের ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করে জরিপ করতে পারবেন।
এবং এর অংশ নিয়েও কিছু আয় করতে পারবেন। তাই আপনি পড়াশোনা পাশাপাশি অনলাইন
জরিপ করেও আয় করতে পারবেন। এর মাধ্যমে আপনি খুব অল্প সময়ে অর্থ উপার্জনের
একটি পথ পেয়ে যাবেন ।
টিউশনি করানো বা পড়ানো থেকে আয়
বর্তমানে শহরগুলোতে অনেক শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের মধ্যে টিউশনি বা
প্রাইভেট পড়ানোর চাহিদাটা বেশি রয়েছে। আপনি যদি যে কোন বিষয়ে ভালো জ্ঞান
রাখতে পারেন ,তাহলে শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়েও আপনি আয় করতে পারবেন।
বিশেষ করে স্কুল এবং কলেজে শিক্ষার্থীদের গণিত, বিজ্ঞান, ইংরেজি মতো কঠিন
বিষয়গুলোতে টিউশনির বেশ চাহিদা রয়েছে। তাই আপনি এই বিষয়গুলোতে টিউশনি করে
আয় করতে পারবেন। আবার আপনি অনলাইনে টিউশনি করাতে পারেন। যা আপনাকে আরও বেশি
সংখ্যক শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছাতে সাহায্য করবে এবং এতে আপনি আয় করতে
পারবেন। আপনি অনলাইনে অথবা শিক্ষার্থী বাসায় গিয়েও পড়াতে পারবেন।
স্টুডেন্ট লাইফে ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ ও কমন উপায় হচ্ছে টিউশনি করা। পারলে
ইন্টারমিডিয়েটের স্টুডেন্ট পরাবেন আর না পারলে ক্লাস নাইন, টেন বা আরও ছোট
ক্লাস এর স্টুডেন্ট পড়িয়ে ও আয় করা যায়।
বাসায় গিয়ে পড়াতে পারো বা বিভিন্ন কোচিং সেন্টারে ক্লাস করাতে পারো। ক্লাস
নিতেই না পারলে কোচিং সেন্টার পরীক্ষার খাতায় মার্কিং করে টাকা উপার্জন করতে
পারেন। কোচিং সেন্টারে নোটও তৈরি করে দিতে পারেন। এভাবেও টাকা ইনকাম করা যেতে
পারে বা আর করা যায়।
ডাটা এন্ট্রি থেকে আয়
আপনি বিভিন্ন কোম্পানির ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে পারেন। বর্তমানে বিভিন্ন
কোম্পানি ডাটা এন্ট্রি করার জন্য লোক নিয়ে থাকে।
আপনি যদি দ্রুত টাইপ টাইপ করতে পারেন বা লিখতে পারেন তাহলে আপনি এই কাজ টা
করতে পারেন। আপনি যদি ডাটা এন্ট্রি কাজে আগ্রহী হন তাহলে এ কাজটি করেও আপনি
আয় করতে পারবেন ।
কনটেন্ট রাইটিং বা আর্টিকেল লিখে আয়
বর্তমান সময়ে অনলাইন সেক্টর গুলোতে প্রচুর পরিমাণ কন্টেন্ট রাইটারের চাহিদা
রয়েছে। আপনি যদি স্টুডেন্ট হন এবং অনলাইন এর মাধ্যমে আয় করতে চানা বা
আগ্রহী হোন তাহলে আপনি কনটেন্ট রাইটার হিসেবে কাজ করতে পারেন।
বিভিন্ন ওয়েবসাইট অথবা পণ্য সম্পর্কে নানা কন্টেন্ট বানিয়ে তা পাবলিশ করেও
আপনি আয় করতে পারবেন। আবার আপনি আপনার লেখার মান অনুযায়ী কনটেন্টের দাম
নির্ধারণ করতে পারবেন।
এখানে খুব অল্প সময়ে অধিক আয় করার সুযোগ রয়েছে। শুধুমাত্র কনটেন্ট রাইটিং
এর মাধ্যমে আপনি যদি কোন ওয়েব সাইট বানিয়ে আয় করতে চান। সে ক্ষেত্রে
আপনাকে আর টাকা দিয়ে কন্টেন্ট রাইটার নিয়োগ দিতে হবে না। তখন আপনি নিজেই
রাইটিং করে বা কনটেন্ট তৈরি করে আয় করতে পারবেন ।
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে অনলাইনে আয়
স্টুডেন্টদের জন্য আয় করার আরেকটি উপায় হলো গ্রাফিক্স ডিজাইন। আপনি
স্টুডেন্ট হলে, আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে মার্কেট প্লেস থেকে আয় করতে
পারবেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইনে দক্ষ হতে হবে, তাহলে আপনি ভালো আয় করতে পারবেন। তবে
মার্কেট প্লেস গুলোতে আপনি গিফট দিয়ে ডিজাইন করে সাজাতে পারেন। আর এই ডিজাইন
গুলোর মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম জানুন
বর্তমানে সব জায়গায় বা সব ক্ষেত্রে গ্রাফিক্স ডিজাইনের চাহিদা রয়েছে
প্রচুর পরিমাণ। আপনি শুধুমাত্র আপনার দক্ষতা এবং কাজের সঠিক উপস্থাপনা করে,
এই প্লেস থেকে আয় করতে পারবেন।
লেখালেখি বা ক্রিয়েটিভিটি করে আয়
বাংলা লিখতে পারলে বা বলতে পারলে বিভিন্ন কোচিং সেন্টারে পরীক্ষায় গার্ড
দিয়েও আয় করা যায়। আবার বিভিন্ন ওয়েবসাইটে নিজে লেখা বা
নিজেক্রিটিভিটি দিয়ে ইনকাম করা যায়।
এছাড়াও কথা বলা দিয়ে বিভিন্ন কল সেন্টার আছে যেগুলোতে কাস্টমার সার্ভিস
রিপ্রেজেনটিভ হিসেবে কাজ করেও আয় করা যেতে পারে।
আবার বইমেলা বাণিজ্য, মেলা টেক্সট, মেলা ট্যুর, বিবাহ মেলা ইত্যাদি এইরকম একের
পর একটা লেগেই থাকে। এগুলোতেও কাজ করে খুব সহজেই ইনকাম করা যায় ।
সবশেষে লেখকের মন্তব্য
পিটিসি, ডাটা এন্ট্রি,অনলাইন টিউটর, অনুবাদ ইত্যাদি সার্ভিস প্রদান করে একজন
স্টুডেন্ট ঘরে বসেই সহজে ইনকাম করতে পারেন। এতে প্রয়োজন হবে আপনার কর্মদক্ষতা
এবং অভিজ্ঞতা বা আগ্রহ শুধুমাত্র দক্ষতা অর্জন।
এর পাশাপাশি সঠিক পথে বেছে নিয়ে এগিয়ে গেলে সুন্দর একটি আরনিং এর পথ তৈরি
হবে। তাই দেরি না করে শুরু করুন আপনার আরনিং এর পথ চলা আর সশ্চলতার দিকে এগিয়ে
যান।
ধন্যবাদ
ইনফবারী ২৪নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url